আমার
কোন
পিছুটান থাকে
না...
যখন ঘর থেকে বেড়োনোর আগেই
বিবেকটাকে বেডরূমের ওয়ারড্রবে
বন্দী করে রেখে আসি আমি।
তখন আর বুলেটের আঘাতে
যখন ঘর থেকে বেড়োনোর আগেই
বিবেকটাকে বেডরূমের ওয়ারড্রবে
বন্দী করে রেখে আসি আমি।
তখন আর বুলেটের আঘাতে
কোন
হৃদপিন্ড ফুটো
করে
দিতে
বাধে
না
আমার।
পবিত্র কোন বেদীমূলে দাড়িয়েও
ফাকাবুলি আওরাতে ঠেকে না।
বরং, হাত নিশপিশ করে চেপে ধরতে
সত্যবাদী সব কন্ঠস্বরগুলোকে।
ইচ্ছে করে নিরীহ মানুষের তাজা রক্তের
সুইমিংপুলে ডুব সাঁতার খেলতে।
আমি যখন বেডরুমের দরজা ভিড়িয়ে
ডুব দেই কুমারী শরীরের ভাঁজে ভাঁজে,
চুমুকে চুমুকে তৃপ্ত করতে অতৃপ্ত জিহ্বাকে;
কিংবা আর্তনাদকে নিস্তব্ধ করে দিতে চিরতরে;
তখন ওয়ারড্রবের কী-হোলে চোখ রাখে বিবেক।
আর গুমড়ে কেদেঁ মরে একাকী নির্জনে।
কখনও কখনও হঠাৎ বিদ্রোহী হয়ে ওঠে সে,
কিন্তু জয়ী হতে দেই না আমি তাকে।
আজ মোহের শকুন ঠোকরে খাবে
পচঁনধরা বিবেকের দেহাবশেষ।
যে কখনো জয়ী হতে পারেনি, সে বেচে থেকেই কী হবে?
একদিন না একদিন তাকে চিতায় তুলে দিতেই হতো...
পবিত্র কোন বেদীমূলে দাড়িয়েও
ফাকাবুলি আওরাতে ঠেকে না।
বরং, হাত নিশপিশ করে চেপে ধরতে
সত্যবাদী সব কন্ঠস্বরগুলোকে।
ইচ্ছে করে নিরীহ মানুষের তাজা রক্তের
সুইমিংপুলে ডুব সাঁতার খেলতে।
আমি যখন বেডরুমের দরজা ভিড়িয়ে
ডুব দেই কুমারী শরীরের ভাঁজে ভাঁজে,
চুমুকে চুমুকে তৃপ্ত করতে অতৃপ্ত জিহ্বাকে;
কিংবা আর্তনাদকে নিস্তব্ধ করে দিতে চিরতরে;
তখন ওয়ারড্রবের কী-হোলে চোখ রাখে বিবেক।
আর গুমড়ে কেদেঁ মরে একাকী নির্জনে।
কখনও কখনও হঠাৎ বিদ্রোহী হয়ে ওঠে সে,
কিন্তু জয়ী হতে দেই না আমি তাকে।
আজ মোহের শকুন ঠোকরে খাবে
পচঁনধরা বিবেকের দেহাবশেষ।
যে কখনো জয়ী হতে পারেনি, সে বেচে থেকেই কী হবে?
একদিন না একদিন তাকে চিতায় তুলে দিতেই হতো...
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন