বাংলাদেশে এখন প্রতিনিয়ত নতুন
নতুন রাজনৈতিক ভাবমূর্তি তৈরি হচ্ছে।
যেখানে দেশপ্রেম এর কোন বালাই
নেই। যে
জাতি স্বদেশপ্রেমের নিগূরতোম মোহের উজ্জল দৃষ্টান্ত
১৯৫২, ১৯৭১ সালে রাজপথে
বুকের তাজা রক্ত বিসর্জন
দেওয়ার মধ্য দিয়ে প্রমাণ
করেছে। সেই
জাতিই আজ রাজপথ নোংরা
করছে জুলুম নিপিড়ন আর
সন্ত্রাসবাদ করে অবৈধ অস্ত্রের
মহড়ায় ও রাজনৈতীক অস্থিতিশীল
পদচারনায়।
যেখানে দেশপ্রেমের পবিত্র বেদীমূলেই রাজনীতির পাঠ। কিন্তু বর্তমান রাজনীতি আর রাজনৈতীক নেতাদের চেহারা সম্পূর্ন ভিন্ন। তারা মহৎ ও দেশের স্বার্থ তেকে ভ্রষ্ট। ব্যক্তিগত ও দলীয় স্বার্থই যেখানে প্রকট সেখানে দেশ ও জাতির স্বার্থ তো গৌণ হবেই। তাইতো দলীয় কোন্দল আর রাজনীতির ভয়াল থাবার বলি হাজারো অসহায় মানুষ, হাজারো পরিবার, নিম্ন মধ্যবিত্তের লালিত হাজারো স্বপ্ন।
অনেক নেতারা মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নিয়ে চিল্লাচ্ছে! আমার মনে হয় গত কয়েক শতকেও মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে এভাবে ভূলুণ্ঠিত করা হয়নি এখন যেভাবে হচ্ছে।
ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেয়া নিয়ে এক শিক্ষক আর এক ছাত্রের নামে দুটো রাষ্ট্রদ্রোহমামলা হলো, ব্লগিংয়ের কারণে দুজন সেকুলার ব্লগারকে আটক করা হলো, সর্বশেষ আলোর পথের দিশারি, জাতির কাণ্ডারি, অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ নিয়ে খোদ জাতীয় সংসদে কি ন্যক্কারজনক কাণ্ড! আরও কত কি !!
আলবদরবাহিনী নাকি একাত্তরের চৌদ্দই ডিসেম্বর বুদ্ধিজীবীদেরকে শারীরিকভাবে হত্যা করেছিল। আর এই একুশ শতকে বুদ্ধিজীবীদেরকে সুকৌশলে মানসিকভাবে হত্যা করা হচ্ছে। দুটোর মধ্যে তফাত্ খুব সামান্যই। ১৯৭১ এ কিছু মানুষ দেশের সাথে ঘাতকতা করে ছিল তাদেরকে বলা হচ্ছে যুদ্ধাপরাধী। সেই যুদ্ধাপরাধীরা মানবতা বিরোধী এই অপরাধ কিন্তু একবারই করেছিল। কিন্তু আজ যারা এমন সহস্র মানবতা বিরোধী অপরাধ দেশ ও জনগনের সাথে প্রতিনিয়ত করেই যাচ্ছে ??
বস্তুত আমাদের দেশের রাজনীতি একটা পঁচা নর্দমা।
একদল এই নোংরা নর্দমার কীট, একদল এই দূগন্ধযুক্ত নর্দমা থেকে নিজেকে বাঁচিয়ে চলে আর একদল বদলে যাওয়ার বদলে দেওয়ার স্লোগান তোলে, কিন্তু কেউ এসে এই নর্দমাটা পরিষ্কার করে না।
তাই আমরা যারা ভবিষ্যতের কর্নধার আগামীদিনের সত্যের সেনানী আর সম্ভাবনার পথে হেটে চলা নবীন পথিক তাদেরকে দেশ ও জাতির স্বার্থে আবহমান সংকট নিরসনে এগিয়ে এসে রাজনীতির এই নোংরা নর্দমা পরিস্কার করে স্বচ্ছ রাজনীতির চরিত্রবান দেশপ্রেমিক রাজনীতিক হতে হবে যারা সত্যিই বদলে যাবে এবং সব বদলে দিবে। এটাই প্রত্যাশা.....
যেখানে দেশপ্রেমের পবিত্র বেদীমূলেই রাজনীতির পাঠ। কিন্তু বর্তমান রাজনীতি আর রাজনৈতীক নেতাদের চেহারা সম্পূর্ন ভিন্ন। তারা মহৎ ও দেশের স্বার্থ তেকে ভ্রষ্ট। ব্যক্তিগত ও দলীয় স্বার্থই যেখানে প্রকট সেখানে দেশ ও জাতির স্বার্থ তো গৌণ হবেই। তাইতো দলীয় কোন্দল আর রাজনীতির ভয়াল থাবার বলি হাজারো অসহায় মানুষ, হাজারো পরিবার, নিম্ন মধ্যবিত্তের লালিত হাজারো স্বপ্ন।
অনেক নেতারা মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নিয়ে চিল্লাচ্ছে! আমার মনে হয় গত কয়েক শতকেও মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে এভাবে ভূলুণ্ঠিত করা হয়নি এখন যেভাবে হচ্ছে।
ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেয়া নিয়ে এক শিক্ষক আর এক ছাত্রের নামে দুটো রাষ্ট্রদ্রোহমামলা হলো, ব্লগিংয়ের কারণে দুজন সেকুলার ব্লগারকে আটক করা হলো, সর্বশেষ আলোর পথের দিশারি, জাতির কাণ্ডারি, অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ নিয়ে খোদ জাতীয় সংসদে কি ন্যক্কারজনক কাণ্ড! আরও কত কি !!
আলবদরবাহিনী নাকি একাত্তরের চৌদ্দই ডিসেম্বর বুদ্ধিজীবীদেরকে শারীরিকভাবে হত্যা করেছিল। আর এই একুশ শতকে বুদ্ধিজীবীদেরকে সুকৌশলে মানসিকভাবে হত্যা করা হচ্ছে। দুটোর মধ্যে তফাত্ খুব সামান্যই। ১৯৭১ এ কিছু মানুষ দেশের সাথে ঘাতকতা করে ছিল তাদেরকে বলা হচ্ছে যুদ্ধাপরাধী। সেই যুদ্ধাপরাধীরা মানবতা বিরোধী এই অপরাধ কিন্তু একবারই করেছিল। কিন্তু আজ যারা এমন সহস্র মানবতা বিরোধী অপরাধ দেশ ও জনগনের সাথে প্রতিনিয়ত করেই যাচ্ছে ??
বস্তুত আমাদের দেশের রাজনীতি একটা পঁচা নর্দমা।
একদল এই নোংরা নর্দমার কীট, একদল এই দূগন্ধযুক্ত নর্দমা থেকে নিজেকে বাঁচিয়ে চলে আর একদল বদলে যাওয়ার বদলে দেওয়ার স্লোগান তোলে, কিন্তু কেউ এসে এই নর্দমাটা পরিষ্কার করে না।
তাই আমরা যারা ভবিষ্যতের কর্নধার আগামীদিনের সত্যের সেনানী আর সম্ভাবনার পথে হেটে চলা নবীন পথিক তাদেরকে দেশ ও জাতির স্বার্থে আবহমান সংকট নিরসনে এগিয়ে এসে রাজনীতির এই নোংরা নর্দমা পরিস্কার করে স্বচ্ছ রাজনীতির চরিত্রবান দেশপ্রেমিক রাজনীতিক হতে হবে যারা সত্যিই বদলে যাবে এবং সব বদলে দিবে। এটাই প্রত্যাশা.....
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন